HM Multimedia
রবিবার, ২৮ ফেব্রুয়ারী, ২০২১
বুধবার, ২ ডিসেম্বর, ২০২০
শনিবার, ১৫ ফেব্রুয়ারী, ২০২০
একজন রাজাকারের(!!!) মৃত্যুতে লাখো মানুষের ঢল
মাওলানা আবদুস সোবহান। পাঁচবারের জনগনের দ্বারা নির্বাচিত সফল সংসদ সদস্য। বৃদ্ধ বয়সে জালিমের কারাগারে বন্দী হয়ে সেখানেই মৃত্যুবরন করেন।
একজন ধর্মীয় নেতা, জনপ্রিয় গণমানুষের নেতা, একজন উচুমানের আলেম হিসেবে তাকে নুন্যতম সম্মান দেখায়নি সরকার। বরং অসুস্থ বৃদ্ধাবস্থায় তাকে জেলে বন্দি করে মৃত্যুর পথ নিশ্চিত করেছে।
কিন্তু যাদের ভালোবাসায় তিনি ৫ বারের সফল সংসদ সদস্য তাঁর মৃত্যুতে তাদের মনে যেন বিষাদের ছেদ পড়েছে। প্রানের নেতাকে শেষ বারের মত একনজর দেখতে প্রানটা আকুল হয়ে উঠেছে।
আর তাই সরকারের দেওয়া রাজাকার তকমাকে অপেক্ষা করে জড় হয়েছে লাখো মানুষ। ভালোবাসা, সম্মান চাইলেই মুছে দেওয়া যায় না।
বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল, ২০১৯
রবিবার, ৩১ মার্চ, ২০১৯
এপ্রিল ও একটি কলংকিত ইতিহাস
পহেলা এপ্রিল । পশ্চিমা দেশ গুলোতে এ দিনটি পালন করা হয় মানুষকে বোকা বানানোর দিন বা এপ্রিল ফুল হিসেবে। এ দিন মিথ্যা বলে, ধোঁকা কিংবা কষ্ট দিয়ে এবং প্রতারণা করে হাস্যরস সৃষ্টির চেষ্টা করা হয় । দুঃখজনক হলেও সত্য যে, পাশ্চাত্যের কায়দায় মুসলিম দেশ গুলোতে ও প্রতিবছর কিছু লোক এপ্রিল ফুল ডে পালন করে যাচ্ছে।
এপ্রিল ফুল মানে হচ্ছে, এপ্রিলের বোকা। কিন্তু কারা ছিল এপ্রিলের বোকা?
.
স্পেনের মাটি থেকে মুসলমানদের উচ্ছেদ করার ঘোষণা দিয়ে পর্তুগীজ রাণী ইসাবেলা চরম মুসলিম বিদ্বেষী পার্শ্ববর্তী খ্রিষ্টান সম্রাট ফার্ডিনান্ড কে বিয়ে করে ৷ বিয়ের পর দু’জন মিলে সম্মিলিত বাহিনী গড়ে তোলে স্পেন আক্রমণের। ১৪৯২ সালে স্পেনে মুসলমানদের চূড়ান্ত পরাজয় ঘটে। এর আগেই রাজা ফার্ডিনান্ড মুসলমানদের হাত থেকে কর্ডোভা সহ অন্যান্য অঞ্চল দখল করে নেয়। বাকি ছিল শুধু গ্রানাডা। গ্রানাডার শাসনকর্তা ছিলেন হাসান। খ্রিস্টানরা তার উপর চাপ সৃষ্টি করছিল, আত্মসমর্পনের জন্য। কিন্তু তিনি কিছুতেই রাজি হচ্ছিলেন না। তাকে আত্মসমর্পনে রাজি করাতে না পেরে খ্রিস্টানরা তার পুত্র আবু আবদুল্লাহকে সিংহাসনে বসানোর লোভ দেখিয়ে হাত করে ফেলে। আবদুল্লাহ তাদের কথায় রাজি হয়ে পিতার বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করে এবং এক সময় বাদশাহ হাসান পুত্রের সাথে যুদ্ধ করার গ্লানি এড়ানোর জন্য তার এক ভাইয়ের হাতে সিংহাসন ছেড়ে দিয়ে দেশান্তরী হন।
.
আবু আব্দুল্লাহ বিশ্বাসঘাতকতা করলেও তার সেনাপতি মহাবীর মুসাসহ অনেক মুসলমান ফার্ডিনান্ড বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধচালিয়ে যেতে থাকে। এর আগে কখনো সম্মুখ যুদ্ধে মুসলমানদের পরাজিত করতে পারেনি বলে চতুর ফার্ডিনান্ড এবারপা বাড়ায় ভিন্ন পথে ৷ তার নির্দেশে আশ পাশের সব শস্য খামার জ্বালিয়ে দেয়া হয় ৷ অচিরেই দুর্ভিক্ষ নেমে আসে গ্রানাডা শহরে ৷ দুর্ভিক্ষ যখন প্রকট আকার ধারণ করে তখন প্রতারক ফার্ডিনান্ড ঘোষণা করে, মুসলমানরা যদি শহরের প্রধান ফটক খুলে দেয় এবং নিরস্ত্র অবস্থায় মসজিদে আশ্রয় নেয় তাহলে তাদের বিনা রক্তপাতে মুক্তি দেয়া হবে ৷সেদিন ছিল ""১৪৯২ সালের ১ এপ্রিল"" ৷
.
গ্রানাডাবাসী অসহায় নারী ও মাসুম বাচ্চাদের করুণ মুখের দিয়ে তাকিয়ে খ্রিষ্টানদের আশ্বাসে বিশ্বাস করে খুলে দেয় শহরের প্রধান ফটক ৷ সবাইকে নিয়ে আশ্রয় নেয় আল্লাহর ঘর পবিত্র মসজিদে ৷ শহরে প্রবেশ করে খ্রিষ্টান বাহিনী মুসলমানদেরকে মসজিদের ভেতর আটকে রেখে প্রতিটি মসজিদে তালা লাগিয়ে দেয় ৷ এরপর এক যোগে শহরের সমস্ত মসজিদে আগুন লাগিয়ে বর্বর উল্লাসে মেতে ওঠে হায়ে নারা ৷
.
সেদিন লক্ষ লক্ষ নারী,পুরুষ ও শিশু অসহায় আর্তনাদ করতে করতে জীবন্ত পুড়ে মর্মান্তিক ভাবে প্রাণ হারায় মসজিদের ভেতর ৷ অসহায় মুসলমানদের আর্তচিৎকার যখন গ্রানাডার আকাশ-বাতাস ভারী করে তোলে- তখন রাণী ইসাবেলা হেসে বলতে লাগলো, ‘হায় এপ্রিলের বোকা ! শত্রুর আশ্বাস কেউ কি বিশ্বাস করে?’ সেই থেকে খ্রিষ্টান জগত প্রতি বছর ১লা এপ্রিল আড়ম্বরের সাথে পালন করে আসছে- April Fool মানে ‘এপ্রিলের বোকা’ উৎসব ৷
.
এপ্রিল ফুল ডের এ মর্মান্তিক ইতিহাস জানারও পর কি আমরা এ দিনটিকে আমোদ-প্রমোদ কিংবা আনন্দের দিন হিসেবে পালন করতে পারি? কক্ষনোই না। এ দিনটি আসলে হওয়া উচিত আমাদের শোকের দিন, ইসলামের শত্রুদের চক্রান্তের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর দিন। আরেকটা কথা। মানুষকে ধোঁকা দেয়া, প্রতারণা করা এসব কিন্তু ইসলামী আদর্শের পরিপন্থী।
.
১লা এপ্রিলে যেভাবে মিথ্যা বলে রসিকতা করার চেষ্টা করা হয়তা কোন ভাবেই মুসলমানদের সংস্কৃতি হতে পারে না। রাসূলে খোদা বলেছেন, "ধ্বংস তার জন্য- যে লোক হাসানোর জন্য কথা বলে এবং তাতে সে মিথ্যার আশ্রয় নেয়"।
.
সুতরাং এপ্রিল ফুলের নামে আমরা কেউই কাউকে প্রতারণা করবো না এবং মিথ্যার আশ্রয় নেবো না-এই হোক আজকের দিনের অঙ্গীকার।
.
আল্লাহ আমাদের বুঝার তওফিক দান করুন। #আমিন
সোমবার, ২১ জানুয়ারী, ২০১৯
ঈমাম ঃঃ রাজনীতি
মসজিদ কমিটিতে কিছু মূর্খ আছে যারা ইমাম নিয়োগের সময় ইমামকে নিরপেক্ষ থাকার শর্ত দেয় এবং ইমাম সাহেব ইসলামী দল করলে বা ইসলামী দলের পক্ষে বললে ইমামতি থেকে বাদ দেয়,মামলা,হামলা চালায় ।পেটের দায়ে ইমাম সাহেব রাজনিতী করেন না এবং ইমাম সাহেব যাতে রাজনীতি না করে জাহান্নামে যায় এ ব্যবস্থা করে।জাহেলরা বলে ইসলামে রাজনিতী নাই। ইসলাম হলো অপরিপূর্ন । (নাউজুবিল্লাহ) আবার, কিছু মানুষ ইসলামে রাজনীতি আছে বিশ্বাস করে। অনেকে বলে কুরআনের মধ্যে রাজনীতি আছে , কিন্তু রাজনীতির নামে কুরআনে কোনো সুরা আছে নাকি??? আসুন দেখা যাক...!
-ঃঃইসলামী রাষ্ট্র গঠনে কুরআনের ভুমিকাঃঃ-
১. তামাম পৃথিবী একটি রাষ্ট্র বা রাজ্য এই রাষ্ট্রের নামে আল্লাহ তা'য়ালা কুরআনে একটি সুরা নাযিল করেছেন, সুরাটির নাম হচ্ছে সুরাতুল মুলক্, মুলক্ মানে রাষ্ট্রের সুরা।
উক্ত সুরার মধ্যে উল্লেখ আছে রাষ্ট্র কাকে বলে, রাষ্ট্রের বৈশিষ্ট কি, এবং কি কি সজ্ঞার আয়ত্বে পড়লে রাষ্ট্র হয় এ সকল বর্ণনা আছে।
২. এবার রাষ্ট্র পরিচালনার জন্য দল লাগবে সেই দলের নামেও আল্লাহ তা'য়ালা কুরআনে একটি সুরা নাযিল করেছেন, সুরাটির নাম হলো সুরাতুল যুমার, যুমার মানে দল, উক্ত সুরাতে আল্লাহ ত'য়ালা মানুষদের দলের কথা কথা বর্ণনা করেছেন।
৩. এবার রাষ্ট্র পরিচালনার জন্য মানুষ লাগবে, যে মানুষগুলো রাষ্ট্র চালাবে সেই মানুষগুলোকে নির্বাচিত করবে জনগণ, এই জনগণের নামেও (জেনারেল পাবলিকের নামেও) আল্লাহ তা'য়ালা কুরআনে একটি সুরা নাযিল করেছেন, সুরাটির নাম হচ্ছে সুরাতুদ দাহার, দাহার মানে জনগণেরর সুরা। জনগণ সরকারের কাছে কি কি দাবি করবে, আর সরকার জনগণের কাছে কি কি দ্বায়বদ্ধ থাকবে উক্ত সুরার মধ্যে তা বর্ণনা আছে।
৪. শুধু জনগণ হইলেই হয়না ঐক্যবদ্ধ হওয়া লাগে ঐক্যবদ্ধ হয়ে নির্বাচন আন্দোলন সংগ্রাম করতে হয় এই ঐক্যের নামেও আল্লাহ তা'য়ালা কুরআনে একটি সুরা নাযিল করেছেন, সুরাটির নাম হচ্ছে সুরাতুল যুমার। যুমার মানে ঐক্যবদ্ধ জনগণ। ঐক্য কোন্ কোন্ ভিত্তির উপরে হবে সেই ১১টা নীতিমালার কথা বর্ণনা উক্ত সুরার মধ্যে আছে।
৫. এবার রাষ্ট্র পরিচালনা করবে কে? এই রাষ্ট্র পরিচালনার জন্য কোন্ কোন্ মানুষ নেতা হতে পাবরে (লিডার হবে) সেই নামেও আল্লাহ তা'য়ালা কুরআনে একটি সুরা নাযিল করেছেন, সুরাটির নাম হচ্ছে সুরাতুল ইয়াসিন, ইয়াসিন মানে নেতা। উক্ত সুরার মধ্যে রাষ্ট্র পরিচালক নেতার ৮টি কোয়ালিটি বৈশিষ্টের কথা বর্ণনা আছে।
৬. এবার রাষ্ট্র চালাতে সংবিধান লাগবে সেই সংবিধানের নামেও আল্লাহ তা'য়ালা কুরআনে একটি সুরা নাযিল করেছেন, সুরাটির নাম হচ্ছে সুরাতুল ফুরক্বান, ফুরক্বান মানে সংবিধানের সুরা। উক্ত সুরাতে দেশ চালানোর জন্য দেশের সংবিধানের মধ্যে ১৮৩টি ধারা থাকবে সেই ১৮৩টি ধারার বর্ণনা আছে।
৭. এবার দেশ চালাতে মন্ত্রী পরিষদেরর পরামর্শ লাগে এই মন্ত্রী পরিষদের কোয়ালিটি নিয়ে আল্লাহ তা'য়ালা কুরআনে একটি সুরা নাযিল করছেন, সুরাটির নাম হচ্ছে সুরাতুস শুরা। শুরা মানে মন্ত্রী পরিষদ। যারা মন্ত্রী হবেন তাদের জন্য ৪টি কোয়ালিটি এবং আনুসাংগিক কর্মনীতির কথা উক্ত সুরার মধ্যে বর্ণনা আছে।
৮. এবার নেতারা কোথায় বসে দেশ চালাবে সেই নামেও আল্লাহ তা'য়ালা কুরআনে একটি সুরা নাযিল করছেন, সুরাটির নাম হচ্ছে সুরাতুল বালাদ, বালাদ মানে রাজধানীর সুরা। উক্ত সুরার মধ্যে দেশের রাজধানীর বৈশিষ্ট সম্বলিত বর্ণনা আছে।
৯. এবার রাজধানীর মধ্যে শ্রেষ্ঠ যায়গা থাকে নগরী, নগরীতে সংসদ ভবন হয় সেই নামেও আল্লাহ তা'য়ালা কুরআনে একটি সুরা নাযিল করছেন, সুরাটির নাম হচ্ছে সুরাতুস সাবা। সাবা মানে নগরী। সাজানো ঘোছানো নগরীর বৈশিষ্টের কথা উক্ত সুরাতে বর্ণনা আছে।
১০. এবার দেশ চালাতে সৈন্যবাহিনী লাগে সেই সৈন্যবাহিনীর নামেও আল্লাহ তা'য়ালা কুরআনে একটি সুরা নাযিল করছেন, সুরাটির নাম হচ্ছে সুরাতুজ যুখরুফ, যুখরুফ মানে সৈন্যবাহিনী। উক্ত সুরাতে দেশের সৈন্যবাহিনীর জন্য ৭টি কোয়ালিটি গুনাগুন বর্ণনা আছে।
১১. এবার এই সেনাবাহিনীর সংঘবদ্ধ হওয়ার নামেও আল্লাহ তা'য়ালা কুরআনে একটি সুরা নাযিল করছেন, সুরাটির নাম হচ্ছে সুরাতুছ ছফফাত, ছফফাত মানে সৈন্য সংঘবদ্ধ। উক্ত সুরাতে সৈন্যদের সংঘবদ্ধের জন্য সারিবদ্ধ থাকার ৩টি নীতি পদ্ধতির কথা বর্ণনা আছে।
১২. এবার র্যার পুলিশ বিজিপি মিলে যৌথ অভিযান চালায় সেই যৌথ নামেও আল্লাহ তা'য়ালা কুরআনে একটি সুরা নাযিল করছেন, সুরাটির নাম হচ্ছে সুরাতুল আহযাব, আহযাব মানে যৌথবাহিনী। উক্ত সুরার মধ্যে যৌথবাহিনীর ৯টি কোয়ালিটি নীতির কথা বর্ণনা আছে।
১৩. এবার র্যাব পুলিশ বিজিপিরা মিলে যৌথ অভিযান চালায় সেই যৌথ অভিযানের নামেও আল্লাহ তা'য়ালা কুরআনে একটি সুরা নাযিল করছেন, সুরাটির নাম হচ্ছে সুরাতুল আদিয়াহ, আদিয়াহ মানে যৌথ অভিযান। উক্ত সুরাতে যৌথ বাহিনীর যৌথ অভিযানের ৫টি নীতি অবলম্বন করে অভিযান চালানোর কথা বর্ণনা আছে।
১৪. এবার আমরা কোনো কোনো ক্ষেত্রে জোটবদ্ধ হয়ে সমাবেশ করি সেই সমাবেশের নামেও আল্লাহ তা'য়ালা কুরআনে একটি সুরা নাযিল করছেন, সুরাটির নাম হচ্ছে সুরাতুল জুমুআ, জুমুআ মানে সাপ্তাহিক সমাবেশ। উক্ত সুরাতে এই সমাবেশে মানুষের সমাজ জীবন কল্যাণের আদেশ নিষেদ পেশ করার বর্ণনা আছে।
১৫. এবার আমরা জোট বদ্ধ হয়ে মহা সমাবেশ করে থাকি সেই মহা সমাবেশের নামেও আল্লাহ তা'য়ালা কুরআনে একটি সুরা নাযিল করছেন, সুরাটির নাম হচ্ছে সুরাতুল হাসর, হাসর মানে মহা সমাবেশ। উক্ত সুরাতে আখেরাতের ময়দানে হাসরে আল্লাহ তা'য়ালা সমস্ত মানুষদের নিয়ে মহা সমাবেশ করবেন। আর মানুষেরা তাদের প্রয়োজনে রাজধানীতে মহা সমাবেশ করার বর্ণনা আছে।
১৬. এবার দেশ পরিচালনার জন্য মহিলাদের সাথে জোট করা যাবে কি? সেই সেই ব্যয়াপারেও আল্লাহ তা'য়ালা একটি সুরা নাযিল করেছেন, সুরাটির নাম হচ্ছে মুমতাহিনা, মুমতাহিনা মানে পরীক্ষিতা নারী। উক্ত সুরাতে আল্লাহ তা'য়ালা দেশ দশ ও স্বাধীনতার জন্য সর্বত্র ত্যাগকারীনি সাহসী নারীর ৯টি গুনের কথা বর্ণনা করেছেন।
১৭. এবার জোটবদ্ধ হয়ে আন্দোলন করে হার জিত হবে তাই সেই হার জিত সম্পর্কেও আল্লাহ তা'য়ালা একটি সুরা নাযিল করেছেন, সুরাটির নাম হচ্ছে তাগাবুন, তাগাবুন মানে হার-জিত। হার-জিত হয়ে কোনো দল, এক দল আরেক দলের উপর জুলুম নির্যাতন না করার জন্য ২টি পরামর্শের বর্ণনার কথা এই সুরাতে আছে।
১৮. এবার জোটবদ্ধ হয়ে তর্কবিতর্ক করার নামেও আল্লাহ তা'য়ালা একটি সুরা নাযিল করেছেন, সুরাটির নাম হচ্ছে মুযাদালাহ, মুজাদালাহ মানে তর্ক
আল্লাহ আমাদের সবাই কে
দ্বীনের জন্য কবুল করুন আমিন...........
শনিবার, ১ ডিসেম্বর, ২০১৮
কাদের মোল্লার উস্তাভাজি- ডাল, বৈকালিক গান এবং একটি চিরকুটের ইতিকথা...
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)